গৃহবধূ থেকে কল গার্ল
ভীষণ লজ্জা, উত্তেজনা আর অস্থিরতা নিয়ে মিতু দিদির বাসার ভিতরের
রুমে বসে আছি। মিতু দিদি অবশ্য দীর্ঘ সময় নিয়ে আমাকে অনেক কিছু বুঝিয়ে অভয়
দিয়ে গেছে। বলেছে উনি আসলে উনাকেও বুঝিয়ে বলবে যে এটাই আমার এই লাইনে প্রথম কাজ।
তবুও মনটাকে কিছুতেই শান্ত করতে পারছি না! একবার তো মনে হলো মিতু দিদিকে বলেই দিই
যে আমি পারবো না, তুমি অন্য কাউকে ডেকে নাও। এভাবে মনের মাঝে টানাপোড়েন চলতে
চলতেই কলিং বেল বাজলো, আমার হৃদপিন্ডের মাঝে হাতুড়ি পেটানোর মত শব্দ হতে লাগলো।
কি রকমের যে বিব্রত বোধ হচ্ছিল তা বলাই বাহুল্য!
কিছুক্ষণ পর মিতু দিদির উচ্চ কন্ঠে আমাকে ড্রইং রুমে যাবার অনুরোধ
শুনতে পেলাম। এখন আর পেছানোর কোন উপায়ই নাই এটা বেশ বুঝতে পারলাম। ধীর পায়ে আমি
সেখানে ঢুকে বোকার মত মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম। মিতু দিদি উচ্ছসিত কন্ঠে
বললো –
– এই হচ্ছে আমাদের নতুন মেম্বার জীবন ভাই। ওর কথাই আপনাকে বলেছিলাম
সেদিন। কি যা বলেছিলাম তা কি মিলেছে?
– ওহ মিতু, তুমি অনেক কিছুই সঠিকভাবে বলতে পারোনি কিন্তু! যা বলেছো তার চাইতে
হাজার গুনে বেশি পারফেক্ট উনি। এতটা আমি কল্পনাও করি নাই!
– ওমা তাই নাকি জীবন ভাই! খুব শান্তি পেলাম ভাই, ভীষণ চিন্তিত ছিলাম আমি, আপনার
পছন্দের ব্যাপারে আমি তো সবই জানি।
– একদম চিন্তা কোরো না মিতু, থ্যাংক ইউ সৌ মাচ। এই প্রথম তুমি আমার পছন্দের সঠিক
মূল্যায়ণ করেছো, দ্যাটস গ্রেইট!
– ওকে ওকে, তাহলে নিয়ে যান ভিতরে দেরি না করে হা হা হা
জীবন সাহেব উঠে দাঁড়াতেই মিতু আমার দিকে চেয়ে ঈঙ্গিতপূর্ণ ঈশারা
দিয়ে লোকটার সাথে ভিতরের রুমে যেতে বললো। আমি প্রস্তুতি নিবার আগেই লোকটা এগিয়ে
এসে আমার কোমর পেঁচিয়ে ধরে আমাকে ভিতরের রুমে রওনা দিলো। জিবনে প্রথমবার স্বামীর
বাদে অন্য পুরুষের সাথে শুতে যাচ্ছি এই ভাবনাটাই এখন লজ্জা শরমের বদলে আমাকে ভীষণ
উত্তেজিত করে দিল!
আমি মনি, বিয়াল্লিশ বছরের এক বিবাহিতা মেয়ে, এক সন্তানের জননী।
বিয়ে হয়েছে পাঁচ বছর হলো, সবই ঠিক ছিল কিন্তু শুধুমাত্র একটা সমস্যা আমার
বিবাহিত জীবনটাকে হতাশা আর অসন্তুষ্টির সাগরে ভাসিয়ে দিয়েছে। সেটা হলো স্বামীর
যৌন দূর্বলতা! ওর সাথে বিয়ের আগ পর্যন্ত আমি নিজের কুমারীত্ব খুব যত্ন করে সামলে
রেখেছিলাম। আমি শহরে বেড়ে ওঠা আধুনিক মেয়ে, স্কুল, কলেজ আর ইউনিভার্সিটি সব
জায়গাতেই কো-এডুকেশন ছিল। তাই ছেলে বন্ধুর অভাব ছিল না। সহপাঠী থেকে সিনিয়র ভাই
এদের মাঝে কতজন কতবার যে আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছে তার হিসাব নাই। সব
প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছি এই ভেবে যে স্বামীর কাছেই কুমারীত্ব হারাবো বলে। আমার
প্রতিজ্ঞা আমি পূরণও করতে পেরেছি, কিন্তু তার এই দুর্বলতা সহ্য করতে করতে একসময়
আমি ধৈর্য্য হারিয়ে ফেললাম।
ছেলেকে স্কুলে দিয়ে অন্যান্য বাচ্চার মা-দের সাথে খুব চুটিয়ে
আড্ডা দিতাম। সেখানে এক ভাবীর সাথে খাতিরটা একটু বেশিই হয়ে গিয়েছিল, একদম কাছের
বান্ধবীর মত। ওকে একদিন আমার অসন্তুষ্টির কথাটা শেয়ার করেছিলাম। সেদিন সে সমবেদনা
জানানো ছাড়া আর কিছুই বলেনি। পরদিন ও তার নিজের অসন্তুষ্টির কথা শেয়ার করলো।
তারপর আমাকে বললো –
– ভাবী, আপনার আর আমার সমস্যাটা একইরকম বলে আমি আপনার মনের কষ্টটা
খুব ভালো করে অনুভব করতে পেরেছি।
– ঠিক বলেছেন ভাবী, আমিও আপনারটা ফিল করতে পারছি। কি করা যায় বলেন তো ভাবী? মাঝে
মাঝে এত অস্থির লাগে সেটা আর কি বলবো, বুঝতেই তো পারছেন।
– হুম ভাবী আপনার মত আমিও ওরকম অস্থির হতাম!
– হতাম মানে? এখন হন না! ভাই কি কোন চিকিৎসা করিয়েছেন নাকি? আমাকে বলেন না ভাবী!
তাহলে ওকেও বলতাম।
– আরে নাহ, অন্য ব্যবস্থা করেছি হি হি হি
– রহস্য করেন না তো ভাবী, প্লিজ বলেন না!
– কিছু মনে করবেন না, আমি পাশের মহল্লার এক আপাকে চিনি, সে তার বাসার রুম ডেট করার
জন্য ভাড়া দেয়। সেখানে বিভিন্ন জায়গা থেকে কাপলস রা এসে ভাড়া নেয় এক ঘন্টা
দেড় ঘণ্টার জন্য। কি জন্য ভাড়া নেয় বুঝতেই পারছেন?
– তা বুঝতে পারছি, কিন্তু ভাড়া নিয়ে লাভ কি আমরা তো আর কাপল না, স্বামী থাকতেও
সিংগেল এর মতই!
– কাপল বানানোর মত কেউ থাকলে নিয়ে যেতে পারেন, কি ভাবী আছে কেউ?
– আরে ধুর কি যে বলেন ভাবী! তেমন কেউ থাকলে কি আর বসে থাকতাম?
– ঐ দিদিটার সন্ধানে কিন্তু কাপল বানানোর মত প্রচুর মানুষ আছে। বললেই মুহূর্তের
মধ্যে ম্যানেজ করে দিতে পারে।
– এই সত্যি বলছেন? আপনি এতকিছু জানেন কিভাবে?
– আমি প্রায়ই যাই ভাবী
– এ মা! তাই নাকি ভাবী? করেছেন নাকি কারো সাথে?
– প্রায়ই যাই বললাম না! করেছি তো অবশ্যই, অনেকের সাথে হি হি হি
– ইশশ্ বলেন কি! কোন সমস্যা হয় না? সেইফ জায়গা তো? আর যে পুরুষ গুলো আসে ওরা
কেমন?
– ওমা সমস্যা কেন হবে? ওখানে যারা আসে সবাই খুব উচু লেভেলের মানুষ, বড়
প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে অথবা অনেক বড় ব্যবসায়ী। কেউই খারাপ না।
– ও আচ্ছা, তাহলে তো ভালোই। আচ্ছা আমাকে কয়েকটা দিন সময় দেন ভাবী, চিন্তা করে
দেখি।
– আমি তো বলবো চিন্তার কিছু নাই, জীবনটা কি এভাবেই নষ্ট করে দিবেন? তারপরও বলছেন
যখন তখন দেখেন চিন্তা করে, তারপর জানিয়েন আমাকে।
এখানে আসার শুরুটা কিভাবে হলো সেগুলোই ভাবছিলাম মনের অজান্তে হঠাৎ
দরজায় ছিটকিনি লাগানোর শব্দে সম্বিৎ ফিরলো।
লোকটা দরজা লক করে বিছানায় বসে থাকা আমার দিকে এগিয়ে আসতেই কেন
জানিনা বিয়ের রাতে বাসরঘরে হওয়া উত্তেজনা অনুভব করতে লাগলাম! এক্কেবারে সেইম টু
সেইম, এতটুকুও কম বেশি না। সারা শরীরে কাঁটা দিয়ে উঠলো, যোনীর ভিতরে শিরশির করে
উঠলো। এটা আমার প্রথমবার বলে মিতু আপা বেছে বেছে ভদ্রগোছের একজনকে আমার কথা বলেছে।
নামী দামী কোম্পানির বড় পদে চাকুরী করেন। আমার পাশে এসে বসেই কাঁধে হাত রেখে
বললেন –
– কি নাম আপনার?
– জ্বী মনি
– মনি, আপনি কিন্তু বেশ সুন্দরী, মিতুর এখানে আপনার মত আর কাউকে পাই নাই। শুনলাম
আজকেই প্রথম এসেছেন? কেন জানতে পারি? বলতে না চাইলে দরকার নাই।
– না না বলা তো যায় ই, উম আসলে আমার স্বামী শারীরিক ব্যাপারে খুবই দুর্বল। আমি
জানিনা এটা ঠিক করছি কিনা, কিন্তু আর পারছিলাম না এভাবে দিন পার করতে!
– ইটস্ ওকে, জীবন তো একটাই, মৃত্যু হলেই শেষ, উপভোগ করে নেয়াটাই উচিৎ। তো বললেন
ভাইজান দুর্বল, কি ধরণের দুর্বল? দাঁড়ায় না নাকি তাড়াতাড়ি ঢেলে দেয় সব?
লোকটার কথা শুনে এমন লজ্জা লাগলো যে আমি মাথা নিচু করে ফেললাম,
উত্তরও না দিয়ে চুপ করে রইলাম। লোকটা আমার থুতনি ধরে মুখটা উঁচু করে বললো –
– আপনি দেখছি ভীষণ ইনোসেন্ট, লজ্জা পাচ্ছেন! আরে নাচতে নেমে ঘোমটা
টানলে হবে? আপনি টাপনি বলা বাদ দিই, এজন্যই সহজ হতে পারছো না। বলো মনি তোমার
জামাইয়ের সমস্যা কোনটা?
– ও বেশিক্ষণ থাকতে পারে না, বড়জোর এক দেড় মিনিট, মাঝে সাঝে দুই মিনিট পর্যন্ত
পারে কিন্তু আমার এত অল্প সময়ে পূর্ণ আনন্দ হয় না। সারাক্ষণ মনের মধ্যে এই না
পাওয়া আনন্দ নিয়ে নানা রকম কল্পনা চলতে থাকে।
– হুম খুবই দুঃখজনক মনি, তবে আজকে তুমি কল্পনায় না, বাস্তবে অনুভব করবে পূর্ণ
আনন্দের উত্তেজনা।
এই বলে ধুম করে ওর ঠোঁট টা আমার ঠোঁটে চেপে ধরল। পরপুরুষের ঠোঁটের
ছোঁয়া প্রথমবারের মতো পেয়ে একটু কেঁপে উঠলাম, তারপর পুরো শরীরে কেমন যেন একটা
উত্তেজনা শিরশির করে বয়ে যেতে লাগলো। লোকটা ততক্ষনে আমার নীচের ঠোঁট চুষতে শুরু
করেছে, মাঝে মাঝে জিভ দিয়ে চাটছে। আমি আর থাকতে পারলাম না, সাড়া দিলাম। বেশ
কিছুক্ষণ ঠোঁটে ঠোঁটে চুমু চললো তারপর লোকটা হঠাৎ ওর জিভটা আমার মুখে ঢুকিয়ে
দিলো। ইশ্ এমন তো আমার স্বামী কোনদিন করে নাই! ওর জিভ আমার ঠোঁটের ভিতরে নড়ছে
অনবরত, মনে হচ্ছে কি যেন খুঁজছে। আমি মুখটা সামান্য ফাঁক করতেই ওর জিভ আমার জিভে
ঘষাঘষি শুরু করলো। কেন জানি এটা আমার খুব ভালো লাগছিল, আমিও আমার জিভ ঘষতে লাগলাম।
জিভে জিভে অনেকক্ষণ খেলি চলার পর ও আবার আমার ঠোঁটে চুমু শুরলো, চুমু খেতে খেতে
নিজের সব জামা কাপড় খুলে ন্যাংটো হয়ে আমার গুলোও খুলতে লাগলো। কি যে লজ্জা লাগছে
কিন্তু কিছুই করার নেই তাই বাঁধা দিলাম না।
এখন আমরা দুজনেই পুরো ন্যাংটা। লোকটা আমার সারা শরীরে চোখ
বুলাচ্ছে, উফ্ আমার সারা শরীর শিরশির করছে। আমার দৃষ্টি নিজের অজান্তেই কেন জানি
বার বার জামানের শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা লিঙ্গের দিকে গিয়ে আটকে যাচ্ছে। উফ্ কত
বড় আর কি মোটা! শহিদের টা ওর কাছে কিছুই না, কমপক্ষে শহিদের লিঙ্গের চাইতে
দেড়গুণ বড় হবে। শহিদ আমার স্বামী, এতদিন প্রায় দুই মিনিট যার লিঙ্গের ঠাপ খেয়ে
আমি গোঙ্গাতাম। আর এই জীবন সাহেব কথাবার্তার শুরুতেই যা বললো, তাতে তো মনে হচ্ছে
বেশ অনেকক্ষণ ঠাপাবে। কেমন একটা অজানা উত্তেজনামাখা কৌতুহলী হয়ে ভাবছি কয় মিনিট
থাপাতে পারে সে? পাঁচ মিনিট, সাত মিনিট নাকি দশ মিনিট! ইশশশ সত্যি যদি দশ মিনিট
কিংবা তার চাইতেও বেশি সময় ধরে ঠাপায়! কি হবে আমার তখন? ভাবতে ভাবতেই সারা শরীরে
যৌন শিরশিরানির ঢেউ খেলে একটা ঝাঁকুনি খেলাম।
নিয়ন্ত্রণহীন আচমকা শরীরে ঝাঁকুনি খেতেই লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম। জীবন
তো আমার শরীর দেখতেই ব্যাস্ত, ঝাঁকুনি টা কি টের পেয়েছে? ইশ্ যদি টের পায় তাহলে
কি লজ্জা ছিঃ কি ভাববে আমাকে, ভাববে আমি মনে হয় খুব কামুকি মহিলা! এসব ভাবনার
মাঝেই জীবন তার একটা হাত আমার বাঁ কাঁধে রেখে আরেকটা হাত আমার ঘাড়ের পিছনে নিয়ে
সামান্য টেনে আমার মুখটা ওর মুখের কাছে নিয়ে ফিসফিসিয়ে বললো
– তুমি সেক্সুয়াল কোন ফ্যান্টাসি করছিলে, ঠিক? সেটা তোমাকে
উত্তেজিত করে কাঁপিয়ে দিয়েছে, কি মনি, ঠিক কিনা?
– উমমম আমি জানি না আমি কি করছিলাম উফ্
– ঠিক কিনা, হ্যাঁ অথবা না তে উত্তর দিতে হবে, দাও
– ইশশশ কি বলবো ছিঃ উমমম হ্যাঁ
– এইতো গ্রেট! আমার সাথে একদম খোলাখুলি আচরণ করতে হবে, কোন লজ্জা পাওয়া চলবে না,
ওকে?
– আচ্ছা ওকে
– এবার বলো কি ফ্যান্টাসি করছিলে?
– না না প্লিজ, এটা বলতে পারবো না, আমি কোন পুরুষের সাথে এসব কথা কখনো বলি নাই
– এখন বলো
– আহ্ খুব লজ্জা করছে, আসলে আমি ভাবছিলাম আপনি কতক্ষন আমাকে করবেন?
– ওহ তাই? যদি বলি তুমি যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণ?
– উমমম সত্যি? অনেকক্ষণ?
– হ্যাঁ মনি, অনেক অনেক অনেকক্ষণ
– আঃ আমার কতদিনের আকাঙ্ক্ষা উঃ উঃ বিশ্বাস করতে পারছি না!
– এই তো মনি, একটু ধৈর্য ধর, তোমাকে ভালো করে দেখি, আদর করি, তোমার শরীর আর মনটাকে
চরম সেক্সের আনন্দের জন্য রেডি করি। তারপর তোমার এতদিনের আকাঙ্ক্ষার অবসান করে
দিবো, ওকে লক্ষী?
জামানের কথা শুনে আমার অবস্থা চরমে পৌঁছে গেছে, উফ্ মাগো! এত
উত্তেজিত লাগছে যে মনে হচ্ছে জীবন আমার শরীরে হাত দিলেই আমার অর্গাজম হয়ে যাবে। জীবন
টেবিলে রাখা ওর কাঁধের ব্যাগ থেকে একটা বোতল বের করে মুখটা খুলে আমার হাতের তালুতে
পিছলা তেলের মত তরল পদার্থ ঢেলে দিলো, তারপর ওর বিশাল লিঙ্গে মাখাতে বললো। খুব
লজ্জা স্বত্বেও আমি ওর লিঙ্গটা ধরলাম। উফ্ কি শক্ত! শহিদের টা এত শক্ত কোনদিনই
পাইনি। আমি যতটা সম্ভব ভালো করে মাখাতে থাকলাম। এখন অনেক কাছে থেকে লিঙ্গটা দেখছি,
সত্যিই দারুন দেখতে। কিছুটা উপরদিকে বাঁকানো আর লিঙ্গের মাথাটা অসাধার, চকচক করছে!
আমি আর নিজেকে সামলাতে পারলাম না। পুরোপুরি হট হয়ে গেলাম।
জামানের বিশালাকার লিঙ্গ আর বিচি নিয়ে মনের সাধ মিটিয়ে খেলা করতে
করতে যৌন উত্তেজনায় উন্মাদ হয়ে গেলাম। জীবন আমার অবস্থা বুঝতে পেরে বিছানায় চিৎ
হয়ে শুয়ে পাদুটো দুদিকে ছড়িয়ে দিলো। ছড়ানো দুপায়ের মাঝখানে উবু হয়ে বসে আমি
খেলছি। ওর বিচিতে পিচ্ছিল ঐটা মাখিয়ে আলতো করে বুলিয়ে দিতেই জীবন হালকা স্বরে
শিৎকার দিচ্ছে উফ্ কি দারুন উত্তেজনা হচ্ছে আমার! জামানের আনন্দ ধ্বনি শুনে আমি
পাগল হয়ে যাচ্ছি। আরো মোলায়েম করে জামানের বিচিতে হাত বুলাচ্ছি। অসম্ভব আরামের
ফলে জীবন পা দুটো আরো ছড়িয়ে দিতেই ওর পাছার ফুটোটা উন্মুক্ত হয়ে আমার চোখে
পড়লো। ইশ্ ছিঃ কেমন জানি লাগছিলো তবে এই নোংরা অনুভূতি বেশিক্ষণ থাকলো না, মনোযোগ
দিয়ে জামানের ঐ ফুটোটা দেখলাম। বেশ সুন্দর আর পরিস্কার, পাছার লোমগুলো বোধহয়
আজকে অথবা গতকাল সেভ করেছে। আহ্ এত উত্তেজনা আর আনন্দ আমি কখনোই পাইনি।
কি হবে আর লজ্জা পেয়ে? তারচেয়ে বরং একদম নির্লজ্জ হয়ে যাই, এখন
তো আমি জামানের মাগী হয়ে ওর ধন আর বিচিতে আনন্দ দিচ্ছি। ওগুলো যে আমার অনেক পছন্দ
হয়েছে সেটা বলতে হবে না? যতই লজ্জা লাগুক না কেন। আমি কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম
– আপনার পুরুষাঙ্গটা দারুন দেখতে, কি মোটা আর বড় উফ্ আর এত শক্ত
মনে হচ্ছে লোহা!
– তাই নাকি মনি? এমন করে কেউ বলে নাই তো!
– সত্যি বলছি, বিচিও অনেক বড়, আপনার বিচিতে হাত বুলালে অনেক আনন্দ পান বুঝি?
– হ্যাঁ একদম ঠিক ধরেছো, তুমি খুব সুন্দর করে আনন্দ দিতে পারো কিন্তু!
– কি জানি, কখনো তো করি নাই, যাক আপনার ভালো লাগছে এতেই আমি খুশি।
– মনি শোন, এখানে আমরা কিন্তু বেড়াতে আসিনি, এসেছি চুদতে। কাজেই কোনো ফর্মালিটিজ
ভদ্রতার দরকার নাই। আমাকে জীবন বলো, তুমি করে বলো। একটু পর যে লোকটা তোমাকে
উল্টেপাল্টে চুদবে তাকে আপনি আপনি করার দরকার আছে কি?
– আচ্ছা ঠিক আছে যাও, তোমাকে তুমি করেই বলবো। আজ আমার সারাজীবনের যত্ন করে রাখা যত
লজ্জা ছিল সব চলে গেছে। জীবন, স্বামী বাদে তুমিই আমার জীবনে প্রথম অন্য পুরুষ। আমি
ভাগ্যবতী যে প্রথমেই তোমার মত একজনকে পেয়েছি।
এই কথা শুনে জীবন উঠে বসে আমার দুগাল ধরে ঠোঁটে ঠোঁট চেপে চুমু
শুরু করলো। ওহ্ ওয়াও কি যে ভালো লাগছে আমার। চুমু খেতে খেতে আমার দুধ দুইটা কি
সুন্দর করে চটকাচ্ছে উমমম ইশশ্ মাগো! আঙ্গুল দিয়ে নিপল গুলোতে কি জানি করছে ওহ্
গড অদ্ভুত একটা আরাম লাগছে! আমি সুখের আবেশে জীবনকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।
জামানের হাত আমার দুধগুলো থেকে ধীরে ধীরে নীচে নামছে, পেট তলপেট হয়ে আরো নীচে।
আমি বুঝলাম কোথায় যাচ্ছে ওর হাত! আবার আমার লজ্জা লাগতে শুরু করলো কারণ আমার যোনি
ভীষণ রকম ভিজে আছে। তবুও আমি ভীষণভাবে চাইছি জামানের হাতের স্পর্শ। হ্যাঁ এইতো ওর
হাত আমার যোনির উপর নড়াচড়া করছে। ইশশশ কি ভয়ানক যৌন আনন্দ হচ্ছে। চোখ বন্ধ করে
ঠোঁট কামড়ে সুখটা উপভোগ করছি এমন সময় জীবন বললো
– মনি তুমি তো মারাত্মক হর্ণি হয়ে গেছো, ভিজে একাকার হয়ে আছো
– যাহ্ আমি কি ইচ্ছে করে ভিজেছি? ভিজেছি তো তোমার ছোঁয়ায়
– ওয়াও তোমাকে ভিজাতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। মনি তুমি গর্জিয়াস একটা
মেয়ে
– উফ্ আমি কিন্তু আবার লজ্জা পাচ্ছি! ছিঃ
– সত্যি বলছি মনি, আমি আজ পর্যন্ত যত মেয়েকে বিছানায় নিয়েছি তারা কেউই তোমার মত
না, সব কয়টা প্রফেশনাল। তোমার মত এমন আনকোরা পাইনি তাই আমি নিজেও কিন্তু খুব হট
হয়েছি কিছুটা বোকা আর অপ্রস্তুত ও লাগছে।
– তাই কেন?
– কিভাবে শুরু করবো বুঝতে পারছি না, ওদের সাথে যেভাবে শুরু করি সেভাবে করলে তুমি
যদি পছন্দ না করো সেজন্যে
– জীবন তোমার যেভাবে মন চায় সেভাবেই করো, তোমাকে তো বলেছিই যে আমার পরিপূর্ণ
শারীরিক সুখ পাওয়ার ইচ্ছাই আমাকে এখানে আসতে বাধ্য করেছে।
– থ্যাংকস মনি, ওকে তবে তা-ই হোক
এই বলেই
জীবন আমাকে এক ঝটকায় চিৎ করে শুইয়ে আমার উপর চড়ে পাগলের মত আমার সারা মুখমন্ডলে
চুমু খেল অনেকক্ষণ ধরে, তারপর খুবই উত্তজকভাবে ঠোঁটে চুমু খেতে লাগল আমিও আর থাকতে
পারলাম না, প্রবলভাবে সাড়া দিলাম। বেশ অনেকক্ষণ চললো আমাদের উন্মাতাল চুমু।
সেইসাথে দুধ দুইটায় জামানের পাগল করে দেয়া ম্যাসেজ তো চলছেই। দারুন উত্তেজনাময়
যৌন সুখ চোখ বুঁজে উপভোগ করছি, কি যে ভালো লাগছে উফ্ আআহ!

0 Comments